নোটিশ বিস্তারিত

কেন এই আয়ােজন

25 মে, 2024

আস্সালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ্ 

পরিবর্নশীল পৃথিবীতে নতুন শতাব্দীর চ্যালেন্জ মোকাবেলায় যখন বিশ্বব্যাপীি চলছে তুমুল প্রতিযোগীতা তখন সে পথে নিচজদেরকে যথাযোগ্য রুপে গড়ে না তুললে নিজ অধিকার, মর্যাদা এবং ঈমান ওআখীদা নিয়ে সমাজে টিকে থাকা সম্ভব হবে না,

তাই জ্ঞান-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহার সহ জাগতিক বিদ্যায় দক্ষতা মহাগ্রন্থ আল-কোরআনের প্রথম বাক্য “পড়  তোমার প্রভুর নামে যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন” সর্বকলের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)বলেছেন

-পুরুষের ন্যায় নারীদের উপরও দ্বীনি জ্ঞ্যন অর্জন করা ফরয । নেপোলিয়ান বলেন, আমাকে একজন আদর্শ মা দাও, আমি তোমাকে একটি আদর্শ জাতি উপহার দেব,

নারীকে আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞান,তথ্য-প্রযুক্তিগিত বিদ্যার সাথে ধর্মীয় নৈতিক,আধ্যাতিক তথা ওহী  ভিওিক শিক্ষায় শিক্ষিত করতে পারলে িএকটি প্রত্যাশিত প্রজন্ম, সমাজ উপহার দেওয়া সম্ভব, নারীর প্রতি ইসলামের গুরুত্ব ও মর্যাদা কে সামনে রেখে নারী শিক্ষার

প্রসারে আদর্শ মা গড়ার অঙ্গিকার নিয়ে প্রত্যাশিত আলোকিত মানুষ গড়ার প্রত্যয়ে ইসলামী ও আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞানের সমন্বয়ে উন্নত পাঠ্য সূচী অনুসরণে রওজাতুন নূর ক্বওমী মহিলা মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠ প্রয়াস।

  🇧🇩🇸🇦যুগে যুগে নারী শিক্ষা 🇧🇩🇸🇦

জ্ঞানার্জন পুরুষ ও নারী উভয়ের জন্যই কর্তব্য, বিশেষতঃ ইসলামে মৌলিক আকীদা ও বিধানাবলী সম্পর্কে জ্ঞানার্জন প্রত্যেক পুরুষের ন্যায় নারীর জন্যও ফরয। নবী আকরাম (সাঃ) এর সোনালী যুগ থেকে প্রত্যেক যুগে মহিলাদেরকে আমর্শরুপে গড়ে তোলার ব্যবস্থা ছিল। মহিলাদের জন্য পৃথকভাবে ওয়াজ নসীহতের ব্যবস্থা ছিল। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় যে, ইসলামের ঐতিহ্য সংরক্ষণ ও দ্বীন ইসলামের প্রচারে বহু মহিলা সাহাবী স্ব-স্ব ক্ষেত্র সবার স্বাক্ষর রেখেছেন।কিরাআত, তাফসির,হাদীস,ফিকহ্ আকাঈদ ও ফারায়েয ইত্যাদি বিষয়ে অনেক মহিলা সাহাবী যথেষ্ট জ্ঞান রাখতেন।কাজেই মতভেদ করে মেয়েদেরকে ধর্মের উচ্চ জ্ঞান থেকে দূরে রাখলে বিধর্মীদের অপশিক্ষারই বিস্তার ঘটবে।